কুরআন শিক্ষা for Dummies
৪. নিজেরা আমল করলেই চলবে না বরং অন্যদেরকেও কুরআনের দা‘ওয়াত ও তাবলীগ করা।‘যে ব্যক্তি স্পষ্টভাবে অনায়াসে কুরআন শরীফ পড়তে পারে সে ব্যক্তি ঐ সমস্ত ফেরেশতাদের সঙ্গী হবে, যাঁরা বড়ই পবিত্র, বড়ই সম্মানী এবং যারা লোকের আমলনামা লিখেন। আর যে ব্যক্তি কুরআন শরীফ পড়ে, কিন্তু মুখে বাধবাধ ঠেকে এবং বড়ই কঠিন বোধ করে, সে-ও দ্বিগুণ সওয়াব পাবে।’ দ্বিগুণ সওয়াবের কারণ এই যে, শুধু পাঠ করার জন্য এক সওয়াব পাবে, আর পড়ার সময় কষ্টের কারণে যে বিরক্ত হয়ে পড়া ক্ষান্ত না করে পড়তে থাকে, তজ্জন্য আর একটি সওয়াব পাবে। -বুখারী শরীফ
শিক্ষনীয় গল্প উল্টো নির্ণয় pdf বই ডাউনলোড
I'm am a student class 11th.. I accustomed to read Quran fluently when I was kid . But just after course 6 thanks fast paced research program I halt read through Quran .
আপনার ব্যস্ত জীবনধারার সাথে কোরআন শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাকে একত্র করতে চাইলে ঘরে বসে অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর মাধ্যমে শেখা একটি আধুনিক ও কার্যকর পদ্ধতি। এখানে কিভাবে আপনি ঘরে বসে শুদ্ধ তিলাওয়াত শিখতে পারেন, তার কিছু পদ্ধতি উল্লেখ করা হলো: ১. অনলাইন কোর্স:
আপনাদের এই আলোচনায় অনেক বার উল্লেখ আছে যে কোরআন শরীফ,কিন্তু কোরআন শরীফ তো বলা যায়না।কোরআন মাজিদ বলতে হবে।
At Quranshikkha.com, we have been focused on supplying tutorials and content articles on a wide array of subject areas, like:
পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে অন্যকে পড়ার সুযোগ দিনঃ
আবু হানীফা রহ. ইজতিহাদে সবচেয়ে বড় ও বিজ্ঞ ইমাম ছিলেন। এ কারণে তাকে ‘ইমামে আযম’ বলা হয়। তিনি কুরআন শরীফের বড় আশেক ছিলেন। ছিলেন কুরআনী জ্ঞানের মহাপÐিত। কুরআন ও হাদীসের আলোকে ফিক্হের প্রবর্তন করেছেন। তিনি অত্যন্ত খোদাভীরু ও কোমল quran shikkha হৃদয়ের অধীকারী ছিলেন। ইলম ও আলেমদের তিনি খুবই সম্মান করতেন। কুরআন শরীফের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রতি আন্তরিক অনুভব করতেন। তাদের প্রতি ছিল তার ঐকান্তিক ভালোবাসা। তাঁদেরকে খুশি করার জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকতেন। তাঁদের সেবায় থাকতেন উৎসর্গিত।
২. কুরআনুল কারীমের যে অর্থ ও তফসীর রসূলুল্লাহ (দ:) তাঁর সাহবাগণকে শিক্ষা দিয়েছিলেন তাঁদের পরে তাবে‘য়ী ও ইমামগণ তাই শিখে ছিলেন। আমাদেরকেও সেই সঠিক অর্থ ও তফসীর জানা।
ঘরে বসে সহজে কুরআন শিখুন – ফ্রী ডাউনলোড
শিহাবুদ্দিন শেখ (পূর্বে-নিমাই দাস): ইসলাম এবং ধর্মান্তর...
‘যে ব্যক্তি (আল্লাহর কিতাব) কুরআন শরীফের একটি অক্ষর পড়ে, সে একটি নেকি পায়, আর প্রত্যেক নেকি দশ নেকির সমান (এই হিসাবে প্রত্যেক অক্ষরে দশ নেকি করে পাওয়া যায়)। আমি এ কথা বলি না যে, ‘আলিফ-লাম-মীম’ এক অক্ষর; বরং ‘আলিফ’ এক অক্ষর, ‘লাম’ এক অক্ষর এবং ‘মীম’ এক অক্ষর। -তিরমিযী
(৮) তালীমুল কুরান – লেখক: মাওলানা এ. কে. এম শাহজাহান